Posts

Open Authorization কি? এবং এটি যেভাবে কাজ করে

Image
Open Authorization কি: আপনি যদি ভার্চুয়াল দুনিয়ায় “Sign in with Google” এরকম কোন বাটন দেখে থাকেন এবং একবার হলেও তাতে ক্লিক করে থাকেন তবে আপনিও Open Authorization ( OAuth) সার্ভিসের একজন ব্যাবহারকারী হয়ে গেছেন। সহজ এবং দ্রুততার জন্য বর্তমানে অনেক সাইটেই এর ব্যাবহার দেখা যাচ্ছে। যা খুব দ্রুত বাড়ছে। হয়তো লক্ষ করে দেখেছেন বড় বড় সাইটের পাশাপাশি ছোট পরিসরের ওয়েবসাইটগুলোতে আলাদা একাউন্ট না খুলেই গুগল, ফেসবুক, ইয়াহু, মাইক্রোসফট একাউন্ট দিয়েই লগিন করা যায়। OAuth এর কাজ মুলত আপনাকে কোন ওয়েবসাইটে লগিন করার ক্ষেত্রে অন্য একটি সাইটের একাউন্টের তথ্য ব্যাবহার করে লগিন করার সুবিধা দেয়া, তাও আবার কোন ধরনের পাসোয়ার্ড ছাড়াই। মুলত দুটি কারনে OAuth লগিন পদ্ধতিটি খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে। প্রথমত এটি কোন ওয়েব সাইটে একাউন্ট খোলা এবং লগিন করার ঝামেলা থেকে মুক্ত করে দেয়। এবং সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে সাইটটি ব্যাবহার উপযোগী করতে মাত্র কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে। তাছাড়া এতে ইমেইল-পাসোয়ার্ড টাইপ করার কোন ঝামেলা নাই। এক্ষেত্রে আপনার ফেসবুক আইডিটি ব্রাউজারে লগিন কর

রিসেন্ট ক্লিয়ার করা উচিৎ নয় যে কারনে!! (আইওএস)

Image
স্মার্টফোনে আমরা সবাই কমবেশি মাল্টিটাস্কিং করি। কিভাবে করি সেটা নিশ্চই আর বলে দিতে হবে না। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় আমরা অনেকেই জানি না যে এন্ড্রয়েড আর আইফোনের মাল্টিটাস্কিংয়ের পদ্ধতিগত মিল থাকলেও পুরো ব্যাপারটা আকাশ-পাতাল তফাত আছে। এটা জানানোই আমার আজকের টিউনের মূল বিষয়বস্তু। আমি নিজে প্রায় এক সপ্তাহ টেস্ট করার পরই টিউনটি লিখতে বসেছি। সুতরাং আমি আন্দাজে বলছি এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। [বিঃদ্রঃ এখানে এন্ড্রয়েড বা আইওএস কোনটাকেই ছোট করে দেখা হয়নাই। দুটোই ভিন্ন ধরনের জিনিস, তুলনা করার প্রশ্নই আসে না। টিউনটি যেহেতু আইওএস রিলেটেড তাই তার সম্পর্কেই বলা হয়েছে। বলে রাখা ভালো আমার রুট-রম-জেইলব্রেক সম্পর্কে ভালোই ধারনা আছে :P] মাল্টিটাস্কিংকি এ সম্পর্কে বিস্তারিত নতুন করে বলার মত আর কিছু নাই। তবুও টিউনের পুর্নতার সার্থে কিছু কথা না বললেই নয়। আমরা সবাই জানি একসাথে একাধিক অ্যাপ/প্রসেস ব্যবহার করার নামই মাল্টিটাস্কিং। এন্ড্রয়েড, আইওএস, উইন্ডোজ প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমেই মাল্টিটাস্কিং করা যায়। অনেকেরই ধারনা শুধু একটিমাত্র উইন্ডোতে একাধিক অ্যাপ ব্যবহার করলেই মাল্টিটাস্কিং হয়

ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট

Image
অনেকদিন পর আবার নতুন টিউন নিয়ে ফিরে আসলাম। আশাকরি সামনে আরো ভাল টিউন দিতে পারব। কথা না বাড়িয়ে মুল প্রসঙ্গে যাই সবার প্রথমে অবশ্যই ভিপিএস কি তার ধারনা রাখা প্রয়োজন। সহজভাবে বলতে গেলে এটার কাজ অনেকটা আপনার পিসি মত। তবে এটা সম্পূর্ণ অনলাইন নির্ভর। অর্থাৎ এটা এক প্রকার ভার্চুয়াল পিসি। এর মুল সুবিধা হল এটা কখনো বন্ধ হয় না। আর হলেও খুব কম। একটা ভালো ভিপিএস প্রভাইডার এর পেইড VPS এর আপটাইম ১০০% পর্যন্ত হতে পারে। তবে আমরা যে ফ্রী ভিপিএস নেব এর আপটাইম গড়ে ৫ দিন। মানে একটানা অন্তত ৫দিন রেখে দিলেও বন্ধ হবে না। চাইলে ম্যানুয়ালি বন্ধ/রিবুটও করতে পারবেন। সেটা আপনার ইচ্ছা। ভিপিএসের কাজ আসলে ২/১ কথায় বলা যাবে না। তবে ২/১ টা উদাহরন না দিলেই নয়। ধরুন আপনার একটা কাজ অনলাইন এ করতে হবে যেটা করতে অন্তত ২-৩ দিন লাগবে, কিন্তু একটানা এতক্ষন পিসি অন রাখা সম্বব না। তখন ভিপিএসে কাজ দিয়ে আপনার পিসি অফ করে দিলেও সমস্যা নাই। ২ দিন পর ঢুকে দেখবেন ঠিক এ কাজ কমপ্লিট... বিস্তারিত এখানে আর বলছি না। চাইলে গুগলের জ্ঞান ভাণ্ডার থেকে জেনে নিতে পারেন। আমাদের প্রায়ই বাহিরে থাকা অবস্থাইয় কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়।এক্ষেত্র

iexplore.exe - Drive not Ready! সমস্যার সমাধান

Image
** [ পোস্টটি একেবারে শুরুর দিকে টেকটিউনস-এ লেখা। এখানে আবার কপি-পেস্ট করে দিলাম ] প্রায় বছরখানেক পর টিউন করতে বসলাম। আশাকরি আপনারা ভাল আছেন। আপনারা অনেকেই হয়তো এই ইরর ম্যাসেজটি পেয়ে থাকবেন। এটা কতটা বিরক্তিকর নিজে ভুক্তভুগি না হলে বুঝা কঠিন। কারন আপনি যতবার পপআপ টি ক্লোজ করবেন ততবার বার বার একইভাবে আসতে থাকবে। এমনকি পিসি রিস্টার্ট দিলেও ঠিক হবে না। অনেকে মনে করেন এটা ভাইরাস। আসলে তা নয়। উইন্ডোজ ড্রাইভের সমস্যার কারনে এটা হয়। সাধারনত ফ্লপি ড্রাইভে এই সমস্যাটা হয়। ভাবতেসেন আপনার তো ফ্লপি ড্রাইভ নাই, তাইলে এটা দেখায় কেন!!!? *প্রায় সব পিসিতেই ফ্লপি লাগানোর ব্যাবস্থা থাকে। তাই উইন্ডোজ নির্মাতারাও অপারেটিং সিস্টেমে ফ্লপির অপশন দিয়ে রাখে। তাই পিসিতে ফ্লপি ড্রাইভ থাকা না থাকা এখানে কোন ফ্যাক্টর না। চলেন সমাধান করি...। আমার জানা মতে এর দুইটা সমাধান আছে। ১। নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দেওয়া। অথবা আগের কোন সময়ে সিস্টেম রিস্টোর করা যখন এই সমস্যা ছিল না। ২। ডিভাইস ম্যানেজারে কাজ করা প্রথমটা আশাকরি সবাই পারবেন। আমি ২য় পদ্ধতিটা দেখাচ্ছিঃ (১) প্রথমে স্টার্ট মেনুতে devmgmt.msc লিখুন এব

s40 ফোনের ভুলে যাওয়া সিকিউরিটি কোড "দেখার" উপায়

Image
** [ পোস্টটি একেবারে শুরুর দিকে টেকটিউনস-এ লেখা। এখানে আবার কপি-পেস্ট করে দিলাম ] আসসালামু আলাইকুম। প্রায় ১ বছর টিটিতে টিউন করা হয় না। আজকে আবার বসলাম। কয়েকদিন আগে আমার এক ফ্রেন্ডের ফোন লক হইয়া গেসে। বেচারার পাসওয়ার্ডও ভুইলা গেসে। আমি কখনো এমন পরিস্থিতিতে পরি নাই, সো আভিজ্ঞতাও নাই। তবে মাঝে মাঝে এই টাইপের টিউটরিয়াল চোখে পড়ত। তো মোবাইলটা নিয়া বাসায় আইসা আগের টিউটরিয়ালগুলি খুইজা বাইর করলাম। বাট যতোটা আগ্রহ নিয়া পড়লাম, কমেন্টস দেখে ততটাই হতাশ হলাম। কয়েকটা ট্রাই করার পরেও কাজ করল না। অনেক খুজাখুজির পর এই পদ্ধিতি টা কাজ করসে। তাছাড়া আমার মনেহয় এই পদ্ধতিটা সবচেয়ে সহজ এবং দ্রুত। প্রায় সব নোকিয়া সেটেই কাজ করে। কোন কিছু নিজে টেস্ট না করে অন্যকে সাজেস্ট করি না। আমি Nokia 2700 এবং Nokia Asha 300 তে টেস্ট করসি। অন্য ব্র্যান্ডের সেটে হবে নাকি সিউর না। এটা আগে টিউন হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। কারন এত টিউনের মধ্যে খুজে বের করা সময় সাপেক্ষ। তো শুরু করিঃ প্রথমে নোকিয়া PC Suite ইনস্টল করে নিন । এবার নিচের লিঙ্ক থেকে NSS Pro ডাউনলোড করে নিন। সফটওয়্যার টা পোর্টেবল। তাই ইনস্টল করার ঝামেলা নাই